Selfishness thrives in society – when people think only of themselves – putting their own needs first and refusing to compromise with others. Selfish behavior increases stress – leads to loneliness – destroys families and society.
- Humans are not inherently selfish – if we are kind to one another – we can control and overcome our selfishness and cruelty.
- Selfishness makes us self-centered, low morale, face difficulties and bring disappointment in life. So, stay away from selfish attitude – which paralyzes the mind.
|
Reasons for Growth of Selfishness – Which Affects Society:
|
- Selfish people are very arrogant, greedy, self-centered, selfish, narrow-minded and do not care about others. However – in most cases the selfish are the real losers.
- Selfish people have an ambitious, “me-first” attitude. Does not empathize with others. Focuses more on me – than we and us. This is one of the main reasons for the development of selfish people in the society.
- Selfish people tend to be stingy—thinking they don’t have enough, even though they do. Insecurity of not having enough – motivates them to hold on to wealth and not enjoy and share wealth.
- Selfish people keep their wealth and do not give it to the needy. Not only that – they do not share their resources like knowledge, time with others.
- Another reason people are selfish is their fear of losing control. They have a lot of wealth – but are unwilling to share. They believe that losing their wealth means losing control over their lives – but, ultimately, they are the ones who lose social integrity and become alone.
|
স্বার্থপরতা সমাজে বেড়ে ওঠে – যখন মানুষ কেবল শুধুই নিজের সম্পর্কে চিন্তা করে- নিজের চাহিদাকে প্রথমে রাখে এবং অন্যের সাথে আপস করতে অস্বীকার করে। স্বার্থপর আচরণ মানসিক চাপ বাড়ায় – একাকীত্বের দিকে নিয়ে যায় – পরিবার এবং সমাজকে ধ্বংস করে দেয়।
- মানুষ জন্মগতভাবে স্বার্থপর নয় – আমরা যদি একে অপরের প্রতি সদয় হই – আমাদের স্বার্থপরতা এবং বর্বরতাকে নিয়ন্ত্রণ এবং অতিক্রম করতে পারি।
- স্বার্থপরতা আমাদের আত্মকেন্দ্রিক, নিম্ন মনোবল, অসুবিধার সম্মুখীন করে এবং জীবনে হতাশা নিয়ে আসে । সুতরাং, স্বার্থপর মনোভাব থেকে দূরে থাকুন- যা মনকে পঙ্গু করে দেয়।
|
স্বার্থপরতা বৃদ্ধির কারণ – যা সমাজকে প্রভাবিত করে:
|
- স্বার্থপর ব্যক্তিরা অত্যন্ত অহংকারী, লোভী, আত্মকেন্দ্রিক, স্বার্থান্বেষী, সংকীর্ণ মানসিকতাসম্পন্ন হয় এবং তারা অন্য কাউকে পাত্তা দেয় না। যাইহোক – বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্বার্থপররাই প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
- স্বার্থপর ব্যক্তিরা উচ্চাভিলাষী, “আমিই-প্রথম” মনোভাবের অধিকারী। অন্যদের প্রতি সহানুভূতি বোধ করে না। আমরা এবং আমাদের চেয়ে – আমার উপর বেশী ফোকাস করে। সমাজে স্বার্থপর মানুষ গড়ে ওঠার এটি একটি মূল কারণ।
- স্বার্থপর লোকেরা কৃপণ হওয়ার প্রবণতা রাখে- মনে করে তাদের যথেষ্ট নেই, যদিও তাদের আছে। যথেষ্ট না থাকার নিরাপত্তাহীনতা – তাদের সম্পদ ধরে রাখতে এবং সম্পদ ভোগ এবং ভাগ না করতে অনুপ্রাণিত করে।
- স্বার্থপর লোকেরা তাদের সম্পদ ধরে রাখে এবং অভাবীদের তা দেয় না। শুধু তাই নয়- তারা তাদের সম্পদ যেমন- জ্ঞান, সময় অন্যদের সাথে ভাগ করে না।
- মানুষ স্বার্থপর হওয়ার আরেকটি কারণ – তাদের নিয়ন্ত্রণ হারানোর ভয়। তাদের অনেক সম্পদ রয়েছে – কিন্তু ভাগ করতে ইচ্ছুক নয়। তারা বিশ্বাস করে তাদের সম্পদ হারানো মানে, তাদের জীবনের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা- কিন্তু, অবশেষে তারাই সামাজিক অখণ্ডতা হারায়ে একা হয়ে পড়ে।
|