About Divorce Matters:

Problems between husband and wife are universal, were, still are, and will continue to be. In today’s modern society, with the advancement of technology and change in mentality, the reasons for incompatibility and conflict between husband and wife have evolved and increased. These factors contribute to the rise in divorce rates in modern society.

It’s important to remember that every marriage is unique, and the reasons for divorce can vary significantly from one couple to another. Additionally, societal attitudes toward divorce, cultural norms, and access to resources such as counseling and support networks may also influence divorce rates. Understanding specific dynamics is essential to resolving and potential solutions to marital problems.

Reasons that Lead to Divorce in Today’s Society:

Poor Communication, Over-understanding, and Biases:

Poor or ineffective communication can lead to misunderstandings, resentment, and, ultimately, the breakdown of relationships. Both partners must communicate openly and honestly to ensure a healthy and strong relationship. Wanting to know your partner without knowing yourself due to over-understanding and the “I’m always right” attitude is one of the most common issues between husbands and wives today. It can be harmful to relationships. Prejudice is the belief that one is better than others, which motivates treating others badly. To avoid divorce, both partners must be self-aware and empathetic, communicate well, and be willing to compromise.

Unrealistic Expectations, Power, and Control:

Unrealistic expectations about marriage, influenced by culture or family, can increase couples’ frustration when reality does not meet their idealized vision of marriage. In today’s society, family relations go from inequality to imbalance in the name of equality between husband and wife. Both want to share equal voice and power. Asserting authority over each other, not based on respect, leads spouses to conflict and ends in divorce.

Priority of Labor and Family Division:

As individuals grow and develop in today’s society, their priorities, values, and interests change. Both husband and wife want to be equal and have equal opportunities, which is unreasonable equality of workload and work. However, there is no such thing as “equal” in the world; it is only “similar” and complementary. Because of labor priorities and family fragmentation, they reevaluate their marital relationships and, in some cases, pursue divorce for personal fulfillment or happiness.

Lack of Intimacy and Domestic Violence:

Lack of intimacy and unsympathetic and abusive behavior between spouses can create distance between partners and contribute to marital dissatisfaction. Physical, mental, or emotional abuse in marriage can lead to divorce as individuals seek safety and security for themselves and their children, which is leading to more divorces these days.

Infidelity and Extramarital Affairs:

Infidelity, cheating, and extramarital affairs quickly bring a third person into their mind. Increases strife between spouses, seriously damaging trust and intimacy, often leading to divorce.

Fighting Over Money:

Money-related conflicts, such as disagreements over income, spending habits, and debt, can strain a marriage. Securing a partnership by prioritizing money instead of meeting each other’s personal needs, trust, gratitude, love, affection, and commitment leads to quarrels between husband and wife, ultimately leading to divorce.

Parenting Difference Conflict:

Differences in parenting styles, decisions, or responsibilities can lead to tension and conflict in a marriage, especially when both partners have different approaches to child-rearing. Mothers often confuse husbands with their children, wanting to discipline husbands like children. On the other hand, fathers mix wives with their daughters, trying to show their wives’ weakness without disciplining their daughters. This results in increased conflict and divorce between husband and wife.

Social Media and Technology:

Spending countless hours on social media, maintaining online relationships, or battling technology addiction can leave partners feeling disconnected and unfulfilled. This can lead to feelings of neglect and resentment, further straining the relationship.

Cultural or Religious Differences:

Navigating the complexities of relationships between people of different cultural or religious backgrounds can present a variety of challenges stemming from differences in beliefs, traditions, and expectations. If these disparities are not effectively addressed and managed, they can put significant strain on the marriage, potentially leading to divorce.

Sexual Problems and Mental Health Problems:

Discrepancies in sexual desire, preferences, and abilities can create tension and frustration in a marriage. Untreated mental health conditions such as depression, anxiety, or personality disorders can affect a person’s ability to maintain healthy relationships and contribute to marital discord and separation.

বিবাহবিচ্ছেদের বিষয় সম্পর্কে:

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমস্যা সার্বজনীন, ছিল, এখনও আছে, এবং থাকবেও। আজকের আধুনিক সমাজে, প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং মানসিকতার পরিবর্তনের সাথে সাথে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অসঙ্গতি এবং দ্বন্দ্বের কারণগুলি বিকশিত এবং বৃদ্ধি পেয়েছে। এই কারণগুলি আধুনিক সমাজে বিবাহবিচ্ছেদের হার বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।

এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে প্রতিটি বিবাহই অনন্য, এবং বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলি এক দম্পতি থেকে অন্য দম্পতিতে ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। উপরন্তু, বিবাহবিচ্ছেদের প্রতি সামাজিক মনোভাব, সাংস্কৃতিক নিয়ম এবং কাউন্সেলিং এবং সহায়তা নেটওয়ার্কের মতো সংস্থানগুলিতে প্রবেশাধিকারও বিবাহবিচ্ছেদের হারকে প্রভাবিত করতে পারে। বৈবাহিক সমস্যার সমাধান এবং সম্ভাব্য সমাধানের জন্য নির্দিষ্ট গতিশীলতা বোঝা অপরিহার্য।

আজকের সমাজে বিবাহবিচ্ছেদের কারণগুলি:

দুর্বল যোগাযোগ, অতিরিক্ত বোঝাপড়া এবং পক্ষপাতিত্ব:

দুর্বল বা অকার্যকর যোগাযোগের কারণে ভুল বোঝাবুঝি, বিরক্তি এবং শেষ পর্যন্ত সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে। একটি সুস্থ এবং শক্তিশালী সম্পর্ক নিশ্চিত করতে উভয় অংশীদারকে অবশ্যই খোলামেলা এবং সততার সাথে যোগাযোগ করতে হবে। অতিরিক্ত বোঝাপড়া এবং “আমি সর্বদা সঠিক” মনোভাবের কারণে নিজেকে না জেনেই আপনার সঙ্গীকে জানতে চাওয়া স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ সমস্যাগুলির মধ্যে একটি। এটা সম্পর্কের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কুসংস্কার হল এমন বিশ্বাস যে একজন অন্যদের চেয়ে ভাল, যা অন্যদের খারাপ আচরণ করতে অনুপ্রাণিত করে। বিবাহবিচ্ছেদ এড়াতে, উভয় অংশীদারকে অবশ্যই স্ব-সচেতন এবং সহানুভূতিশীল হতে হবে, ভাল যোগাযোগ করতে হবে এবং আপস করতে ইচ্ছুক হতে হবে।

অবাস্তব প্রত্যাশা, ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণ:

বিবাহ সম্পর্কে অবাস্তব প্রত্যাশা, সংস্কৃতি বা পরিবার দ্বারা প্রভাবিত হলে দম্পতিদের হতাশা বাড়তে পারে যখন বাস্তবতা তাদের বিবাহের আদর্শিক দৃষ্টিভঙ্গি পূরণ করে না। আজকের সমাজে স্বামী-স্ত্রীর সমতার নামে পারিবারিক সম্পর্ক বৈষম্য থেকে ভারসাম্যহীনতায় চলে যায়। উভয়েই সমান কণ্ঠস্বর এবং ক্ষমতা ভাগ করে নিতে চায়। সম্মানের উপর ভিত্তি না করে একে অপরের উপর কর্তৃত্ব জাহির করে, স্বামী-স্ত্রীকে দ্বন্দ্বের দিকে পরিচালিত করে এবং বিবাহবিচ্ছেদে শেষ হয়।

শ্রমের অগ্রাধিকার এবং পারিবারিক বিভাজন:

আজকের সমাজে ব্যক্তিদের বৃদ্ধি এবং বিকাশের সাথে সাথে তাদের অগ্রাধিকার, মূল্যবোধ এবং আগ্রহগুলি পরিবর্তিত হচ্ছে। স্বামী এবং স্ত্রী উভয়ই সমান হতে চায় এবং সমান সুযোগ পেতে চায় যা কাজের চাপ এবং কাজের অযৌক্তিক সমতা। যদিও, পৃথিবীতে “সমান” বলে কিছু নেই, শুধুমাত্র “সদৃশ” এবং একে অপরের পরিপূরক। শ্রমের অগ্রাধিকার এবং পারিবারিক বিভাজনের কারণে, তারা তাদের বৈবাহিক সম্পর্কের পুনর্মূল্যায়ন করে এবং কিছু ক্ষেত্রে, ব্যক্তিগত পরিপূর্ণতা বা সুখের জন্য বিবাহবিচ্ছেদের অনুসরণ করে।

ঘনিষ্ঠতার অভাব, এবং গার্হস্থ্য সহিংসতা:

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঘনিষ্ঠতার অভাব, সহানুভূতিহীন এবং আপত্তিজনক আচরণ অংশীদারদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি করতে পারে এবং দাম্পত্য অসন্তুষ্টিতে অবদান রাখতে পারে। বিবাহে শারীরিক, মানসিক বা মানসিক নির্যাতন বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে পারে কারণ ব্যক্তিরা নিজেদের এবং তাদের সন্তানদের জন্য নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা খোঁজে, যা আজকাল আরও বিবাহবিচ্ছেদের কারণ হচ্ছে।

অবিশ্বস্ততা এবং বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক:

অবিশ্বস্ততা, প্রতারণা এবং বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক যা সহজেই তৃতীয় ব্যক্তিকে তাদের মনের মধ্যে নিয়ে আসে। স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে ঝগড়া বাড়ায়, বিশ্বাস এবং ঘনিষ্ঠতাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে, যা প্রায়ই বিবাহবিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়।

অর্থ নিয়ে লড়াই:

অর্থ-সম্পর্কিত দ্বন্দ্ব, যেমন আয়ের পরিমান, খরচের অভ্যাস ঋণ, নিয়ে মতানৈক্য, বিবাহকে চাপ দিতে পারে। একে অপরের ব্যক্তিগত চাহিদা, বিশ্বাস, কৃতজ্ঞতা, ভালবাসা, স্নেহ এবং প্রতিশ্রুতি পূরণের পরিবর্তে অর্থকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়ার দিকে নিয়ে যায়, যা শেষ পর্যন্ত বিবাহবিচ্ছেদের দিকে নিয়ে যায়।

অভিভাবকত্ব পার্থক্য দ্বন্দ্ব:

পিতামাতার শৈলী, সিদ্ধান্ত বা দায়িত্বের পার্থক্য বিবাহে উত্তেজনা এবং দ্বন্দ্বের দিকে নিয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে যখন উভয় অংশীদারের সন্তান লালন-পালনের পদ্ধতি ভিন্ন হয়। মায়েরা প্রায়ই তাদের সন্তানদের সাথে স্বামীদের বিভ্রান্ত করে, সন্তানদের মতো স্বামীদের শাসন করতে চায়। অন্যদিকে, বাবারা তাদের মেয়েদের সাথে স্ত্রীদের মেশায়, তাদের মেয়েদের শাসন না করে তাদের স্ত্রীদের দুর্বলতা দেখানোর চেষ্টা করে। এর ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দ্বন্দ্ব ও বিবাহবিচ্ছেদ বেড়ে যায়।

সোশ্যাল মিডিয়া এবং প্রযুক্তি:

সোশ্যাল মিডিয়ায় অগণিত ঘন্টা অতিবাহিত করা, অনলাইন সম্পর্ক বজায় রাখা, বা প্রযুক্তির আসক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করার ফলে অংশীদাররা তাদের বিবাহ বিচ্ছিন্ন এবং অসম্পূর্ণ বোধ করতে পারে। এটি অবহেলা এবং অসন্তুষ্টির অনুভূতির দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা সম্পর্ককে আরও বেশি চাপ দিতে পারে।

সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় পার্থক্য:

বিভিন্ন সাংস্কৃতিক বা ধর্মীয় পটভূমির ব্যক্তিদের মধ্যে সম্পর্কের জটিলতাগুলি চালনা করা বিশ্বাস, ঐতিহ্য এবং প্রত্যাশার পার্থক্য থেকে উদ্ভূত বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ উপস্থাপন করতে পারে। যদি এই বৈষম্যগুলি কার্যকরভাবে সুরাহা করা না হয় এবং পরিচালনা করা না হয়, তবে তারা বিবাহের উপর উল্লেখযোগ্য চাপ সৃষ্টি করতে পারে, সম্ভাব্য বিবাহবিচ্ছেদে পরিণত হতে পারে।

যৌন সমস্যা এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা:

যৌন আকাঙ্ক্ষা, পছন্দ এবং ক্ষমতার মধ্যে অসঙ্গতিগুলি বিবাহের মধ্যে উত্তেজনা এবং হতাশা তৈরি করতে পারে। বিষণ্নতা, উদ্বেগ, বা ব্যক্তিত্বের ব্যাধিগুলির মতো চিকিত্সা না করা মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থাগুলি একজন ব্যক্তির সুস্থ সম্পর্ক বজায় রাখার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং বৈবাহিক বিবাদ এবং বিচ্ছেদে অবদান রাখতে পারে।