Secularism is an attitude, belief, or position of people – used to distinguish religious institutions from state institutions – in which religion may participate, but not dominate.- In the name of secularism – the state isolates religion from political, economic, social, and cultural aspects of public life – treating religion as a completely private matter – in a word – separation from religion or having no religious basis.
|
Impact of Secularism on Society: |
- Secularism brings us moral and spiritual bankruptcy. Nowadays – some people have an interest in spirituality – but not in true religion. They turned to alternative spirituality and considered secularism sacred. Losing the ultimate meaning of life. In fact – there is no such thing as secularism – it is nothing but an illusion.
- Secularism is flawed – because secularists want the fruits of religion but not religion. E.g. values politics, nature, ecology, science, tolerance, equality, rule of law, and social welfare. But moving away from the core – we will eventually lose it all – it’s only a matter of time…
|
| Secularism is the norm in our society today with two variations:- |
- First variation – believes that religion should not be a state subject or part of public education. Because of pluralism and multiculturalism, religion has no scope for religious ideology in the political or educational decisions of the state.
- Second variation – believes that religious influence should be removed from all social and cultural aspects of life. They say religion is a personal matter – and there should be full freedom and tolerance of religion for private practice.
|
ধর্মনিরপেক্ষতা মানুষের এমন একটি মনোভাব, বিশ্বাস বা অবস্থান – রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান থেকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে আলাদা করতে ব্যবহৃত হয় – যেখানে ধর্ম অংশগ্রহণ করতে পারে, কিন্তু আধিপত্য বিস্তার করতে পারে না।- ধর্মনিরপেক্ষতার নামে – রাষ্ট্র জনজীবনে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক দিক থেকে ধর্মকে বিচ্ছিন্ন করে – ধর্মকে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত বিষয় হিসাবে বিবেচনা করে – এক কথায় – ধর্ম থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া বা ধর্মীয় ভিত্তি না থাকা।
|
| সমাজে ধর্মনিরপেক্ষতার প্রভাব: |
- ধর্মনিরপেক্ষতা আমাদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক দেউলিয়াত্ব নিয়ে আসে। আজকাল- কিছু লোকের আধ্যাত্মিকতার প্রতি আগ্রহ আছে – কিন্তু সত্যিকারের ধর্মে নয়। তারা বিকল্প আধ্যাত্মবাদের দিকে ফিরেছে এবং ধর্মনিরপেক্ষতাকে পবিত্র বলে মনে করেছে। জীবনের চূড়ান্ত অর্থ হারিয়ে ফেলছে । আসলে – ধর্মনিরপেক্ষতা বলতে কিছু নাই – এটি একটি বিভ্রম ছাড়া কিছুই নয়।
- ধর্মনিরপেক্ষতা ত্রুটিযুক্ত – কারণ, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরা ধর্মের ফল চায় কিন্তু ধর্ম নয়। যেমন – রাজনীতি, প্রকৃতি, বাস্তুবিদ্যা, বিজ্ঞান, সহনশীলতা, সমতা, আইনের শাসন এবং সামাজিক কল্যাণকে মূল্য দেয়। কিন্তু, মূল থেকে সরে গিয়ে – আমরা অবশেষে সব হারাবো- এটা শুধু সময়ের ব্যাপার…
|
| ধর্মনিরপেক্ষতা আজ আমাদের সমাজে দুইটি ভিন্নতা সহ আদর্শ:- |
- প্রথম ভিন্নতা – বিশ্বাস করে যে ধর্ম রাষ্ট্রের বিষয় বা জনশিক্ষার অংশ হওয়া উচিত নয়। বহুত্ববাদ এবং বহুসংস্কৃতিবাদের কারণে, ধর্মকে রাষ্ট্রর রাজনৈতিক বা শিক্ষাগত সিদ্ধান্তে ধর্মীয় মতাদর্শের কোন সুযোগ নেই।
- দ্বিতিয় ভিন্নতা -বিশ্বাস করে যে জীবনের সমস্ত সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকেও ধর্মীয় প্রভাব অপসারণে করা উচিত। তারা বলে যে ধর্ম একটি ব্যক্তিগত বিষয় – এবং ব্যাক্তিগতভাবে ব্যাবহারের জন্য ধর্মের পূর্ণ স্বাধীনতা এবং সহনশীলতা থাকা উচিত।
|
