Parents are role models for their children. Balanced child upbringing is the care and education provided by parents – which guides children to be good human beings, citizens, assets to the family, society and country.
Children learn positive life lessons about how to cope if their parents are able to handle everyday easy and difficult times well. Because children learn by watching.
Things to Do by Parents for Children’s Upbringing:
Mother tongue is the key ingredient to develop culture – therefore, parents should love and teach their children mother tongue. Without a balanced upbringing, children’s identities will be in crisis – and our Canadian Bangladeshi children will go astray.
For a balanced upbringing, try not to insult the children while teaching them, but try to be realistic.
Do not encourage children to spy on the other parent for balanced parenting.
Avoid discussing adult problems with children.
Don’t put children in the role of adults – instead, you have to be children to teach them.
Don’t rely on your children for emotional support.
Do not argue or fight with your spouse in front of the children for balanced child rearing.
To children – don’t talk bad about the other parent – and avoid asking them to take your side.
Don’t be shy to seek professional help for yourself and children if needed. Because – Divorce is difficult to deal with!!
For balanced parenting – make yourself available to children. Let them know that – they can always come to you for support without blaming others.
বাবা-মা তাদের ছেলেমেয়েদের জন্য রোল মডেল। ছেলেমেয়েদের সুষম লালন-পালন হল বাবা-মা দ্বারা যত্ন এবং শিক্ষা দেওয়া- যা ছেলেমেয়েদেরকে ভাল মানুষ, নাগরিক, পরিবার, সমাজ এবং দেশের সম্পদ হিসেবে পথ প্রদর্শন করে।
সন্তানরা কীভাবে পরিস্থিতি সামলাতে হয় সে সম্পর্কে ইতিবাচক জীবন পাঠ শিখে যদি তাদের বাবা-মা দৈনন্দিন সহজ এবং কঠিন সময়গুলো ভালোভাবে সামলাতে সক্ষম হন। কারণ, ছেলেমেয়েরা দেখে শেখে।
ছেলেমেয়েদের লালন-পালনের জন্য পিতামাতার করণীয়:
ছেলেমেয়েদের সুষম লালন-পালনের জন্য বাবা-মাকে সুষম নাগরিক হতে হবে- এবং সেই অনুযায়ী ছেলেমেয়েদের লালন-পালনের চেষ্টা করতে হবে। “তাদের উৎসাহিত করুন” কিন্তু “জোর করে না”।
সংস্কৃতিকে উন্নত করার মূল উপাদান মাতৃভাষা – তাই, বাবা-মাকে ছেলেমেয়েদের মাতৃভাষাকে ভালবাসতে এবং শিখাতে হবে। সুষম লালন-পালনের অভাবে ছেলেমেয়েদের পরিচয় সংকটে পড়বে – এবং আমাদের কানাডিয়ান বাংলাদেশী সন্তানরা বিপথগামী হবে ।
ছেলেমেয়েদের সুষম লালন -পালনের জন্য ছেলেমেয়েদের কিছু শেখানোর সময় তাদের অপমান করবেন না, বরং বাস্তবসম্মতভাবে বোজানোর চেষ্টা করুন।
ছেলেমেয়েদের সুষম লালন -পালনের জন্য ছেলেমেয়েদের অন্য পিতামাতার গোয়েন্দাগিরি করতে উৎসাহিত করবেন না।
ছেলেমেয়েদের সাথে বড়দের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা এড়িয়ে চলুন।
ছেলেমেয়েদের প্রাপ্তবয়স্কদের ভূমিকায় রাখবেন না – বরং, তাদের শেখানোর জন্য আপনাকে শিশু হতে হবে।
কোন মানসিক সহায়তার জন্য আপনার ছেলেমেয়েদের উপর নির্ভর করবেন না।
ছেলেমেয়েদের সুষম লালন -পালনের জন্য ছেলেমেয়েদের সামনে আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে তর্ক বা লড়াই করবেন না।
ছেলেমেয়েদের কাছে- অন্য পিতা-মাতার সম্পর্কে খারাপ কথা বলবেন না – এবং তাদের আপনার পক্ষ নিতে বলা এড়িয়ে চলুন।
প্রয়োজনে নিজের এবং ছেলেমেয়েদের জন্য পেশাদার সাহায্য চাইতে লজ্জা পাবেন না। কারণ- ডিভোর্স সামলানো কঠিন!!
ছেলেমেয়েদের সুষম লালন -পালনের জন্য – নিজেকে ছেলেমেয়েদের জন্য সহজলভ্য করুন। তাদের জানিয়ে দিন যে – তারা সর্বদা আপনার কাছে সমর্থনের জন্য আসতে পারে অন্যকে দোষারোপ না করে।
