Family is a group of related people, such as parents, grandparents, relatives and their children living together. Family is a source of strength for us because it teaches us the meaning of relationships. The love we inherit from our families leads us to deeper relationships. Family structure is changing due to people’s mentality, wants, and needs. | |
Existing and Future Family Structure: | |
Joint Family: (Existing) – Includes two of us, our two, our parents, and other relatives. This is an established ongoing family system.
| |
Nuclear Family: (Advancing )- Included only the two of us and our two. This is a new family system – which is making people selfish.
Nucleus Family: (Sole: In-future): Only the others and I will be together. This is a new coming family system – where people will feel lonely – helpless and hopeless.
| |
Regardless of family structure – as parents, we need to be willing to love- care for, teach, and communicate with our children. Parental care is a lifelong commitment; Parents should not give up! | |
পরিবার হল এমন একটি গোষ্ঠী যারা একে অপরের সাথে সম্পর্কিত, যেমন বাবা-মা, দাদা-দাদি, আত্মীয়স্বজন এবং তাদের সন্তানরা একসাথে বসবাস করে। পরিবার আমাদের জন্য শক্তির উত্স, কারণ এটি আমাদের সম্পর্কের অর্থ শেখায়। আমরা আমাদের পরিবার থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে যে ভালবাসা পাই তা আমাদের গভীর সম্পর্কের দিকে নিয়ে যায়। মানুষের মানসিকতা, চাওয়া-পাওয়া, চাহিদার কারণে পরিবারের কাঠামোর পরিবর্তন হচ্ছে। | |
বিদ্যমান এবং ভবিষ্যতের পারিবারিক কাঠামো: | |
যৌথ পরিবার: (বিদ্যমান)- অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, আমরা দুজন, আমাদের দু’জন, আমাদের বাবা-মা এবং অন্যান্য আত্মীয়।এটি একটি প্রতিষ্ঠিত চলমান পারিবারিক পদ্ধতি।
নিউক্লিয়ার পরিবার:(দম্পতি : অগ্রসরমান )- অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, কেবলমাত্র আমরা দুজন এবং আমাদের দু’জন। এটি একটি নতুন পারিবারিক পদ্ধতি – যা মানুষকে স্বার্থপর করে তুলছে।
নিউক্লিয়াস পরিবার: (একক: ভবিষ্যতে) :- অন্তর্ভুক্ত থাকবে, কেবল আমি এবং অন্যের সাথে একসাথে থাকা। এটি একটি নতুন আসন্ন পারিবারিক পদ্ধতি – যেখানে মানুষ একাকিত্ব -অসহায় এবং আশাহীন বোধ করবে।
| |
পরিবার বিন্যাস নির্বিশেষে – পিতামাতা হিসাবে, আমাদের বাচ্চাদের ভালোবাসা- যত্ন, শেখানো এবং যোগাযোগ করতে ইচ্ছুক হওয়া দারকার। পিতা-মাতার যত্ন আজীবন প্রতিশ্রুতি; পিতামাতাদের হাল ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়! |
আপনার আজকের প্রশ্নটা গুরুত্বপূর্ণ।
১# নারী আর পুরুষের শুধু হার্ডওয়্যার নয়, সফটওয়্যার এও পার্থক্য রয়েছে। এটা যুগের পর যুগ ধরে মানুষ তার অভিজ্ঞতা থেকে জেনেছে এবং অনেকটা স্বীকৃত পন্থায় সেটা আলাদা ভাবেই মেনে চলত।
এখন তা নেই।
২#আমাদেরকে শেখানো হচ্ছে নারী পুরুষ সমান এবং তা গিলতে বাধ্য করা হচ্ছে।
কিন্তু সেটা তো প্রকৃতি অনুযায়ী সত্য নয়। বেধে যাচ্ছে দ্বন্দ্ব।
৩# একজন পুরুষ যখন বিয়ে করে দেখে তার বৌ একজন ‘নারী নয়, আরেকজন ‘পুরুষ, সে বৌ নিয়ে সংসার এর আগ্রহ তার থাকে না।
এদিকে বৌ ভাবছে আমি আর সে তো সমান, আমি সকালে রান্না করলে সে বিকেলে করবে, কারণ আমিও কাজ করি বাইরে। কিন্তু সংসারের খরচের বেলায় বৌ এর দাবি, ভরনপোষনের সব দায় স্বামীর! সে তার উপার্জনে নিজের দেখভাল আর সঞ্চয় করে, সব তারই।
৪# সমাজ/ রাষ্ট্র এখন পুরুষকে দেখছে দুধেল গাইএর ভূমিকায়, দুধ দেবে, গোবরও দেবে, গাড়িও টানবে। এবং তারপরেও সংসারে ড্রাইভিং হুইল তার হাতে নয়। ডোমেস্টিক সমস্যা হলে বেচারা পুরুষ যে বাড়ির মর্টগেজ/ ভাড়া ও সংসার খরচ বহন করে, সে বাড়ি থেকেই – পুলিশ/আইন তাকে উচ্ছেদ করবে, যদিও খরচ টানতে হবে তাকেই। বড়ই unfair আইন।
এই টানাপোড়েন এ পুরুষ তার আজীবন অবদান এর কোন তাৎপর্য খুঁজে পাচ্ছেনা। আর যে নারীসংগ বিয়ে করে পাবার কথা তা এখন বিয়ে ছাড়াই সহজলভ্য। দরকার কি এত যন্ত্রণার, আর এমন বৌ এর!
৫# নারীরা কিছুটা সহনশীলতা দেখালে তারপরেও সংসারটা টিকে যেত। কর্মজীবি মহিলারা এখন আর সহনশীল নয়, প্রতিক্রিয়াশীল। যেই স্বামীত্ব ফলাতে যাবে কোন পুরুষ, তার স্থান হবে জেল এ। আইন এমনই।
৬# ডিভোর্স এর কথা ভুলে যান, নয়া প্রজন্ম আর বিয়ের রাস্তাতেই যাবে না। কেবল ধার্মিক গুলো ছাড়া। পথের ধারের আপেল যারা ‘হারাম বলে খাবেনা আর কি!
সমাজ বা রাষ্ট্র যতদিন সাইকোলজি কে আমলে নেবে না, পুরুষ / নারীকে আলাদা ভাবে বিবেচনা করবে না- এবং পুরুষের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ বন্ধ করবে না, বিয়ে বিচ্ছেদ হবে আগামী প্রজন্মের common phenomenon.
জানি নারীদের কেউ কেউ প্রশ্ন করবেন, কোথায় বৈষম্য? কেবল একটা আইন বিবেচনা করুন, কোন স্ত্রী চাইলেই স্বামী থাকা অবস্থায় আরেক বয়ফ্রেন্ডের সাথে রাত কাটাতে পারে। কানাডার consentual আইনে এটা illegal নয়। স্বামী এতে বাধা দিলে ( এটা যে কোন পুরুষ দেবেই) স্বামী বিপদে পড়বে। কি মনে হচ্ছে, আইনটা Fair?