Lying to yourself threatens self-worth – and lying to yourself destroys trust in family, workplace and society. I’m lying to myself – it doesn’t matter to other people. Making excuses that come from a lack of self-awareness. Lying risks physical and moral disorders.
Example: I failed because I didn’t try hard enough. I am late due to heavy traffic on the road.
Reasons to lie Own:
Lying to self Lies to protect one’s feelings, self-esteem, confidence, or other personal emotions.
The person lies to himself – s/he tries to impress/influence himself/herself.
S/he thinks – thinks that telling the truth means giving up control over a situation – so, lies to himself.
Lies to himself – because s/he wants to control the situation, wants the decision – and tries to increase his/her influence to get it.
Lying to yourself—and hoping—that by telling the lie over and over will become the truth.
নিজের সাথে মিথ্যা বলা স্ব-মূল্যকে হুমকির সম্মুখীন করে – এবং নিজেকে মিথ্যা বলা পরিবার, কর্মক্ষেত্র এবং সমাজের উপর বিশ্বাসকে নষ্ট করে। আমি নিজেকে মিথ্যা বলছি – এটি অন্য ব্যক্তিদের জন্য কোনও বিষয় নয়। অজুহাত চাওয়া যা আত্ম-সচেতনতার অভাব থেকে আসে। মিথ্যা বলা শারীরিক, নৈতিক ব্যাধির ঝুঁকিতে ফেলে।
উদাহরণ: আমি ব্যর্থ হয়েছি কারণ আমি যথেষ্ট চেষ্টা করেছিলাম না। রাস্তায় বেশি যানজটের কারণে আমি দেরি করেছি।
নিজের সাথে মিথ্যা বলার কারণ:
নিজের সাথে মিথ্যা বলা- নিজের অনুভূতি, আত্মমর্যাদাবোধ, আত্মবিশ্বাস বা অন্যান্য ব্যক্তিগত আবেগ রক্ষা করার জন্য মিথ্যা বলে।
ব্যক্তি নিজের সাথে মিথ্যা কথা বলে – সে নিজেকে মুগ্ধ/প্রভাবিত করার চেষ্টা করে।
সে মনে করে- সত্য বলার অর্থ কোনও পরিস্থিতির উপর নিয়ন্ত্রণ ছেড়ে দেওয়া – তাই, নিজের সাথে মিথ্যা বলে।
নিজের সাথে মিথ্যা বলে- কারণ সে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে চায় , সিদ্ধান্ত চায়- এবং তা পেতে নিজের প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করে।
নিজের সাথে মিথ্যা বলে- এবং আশা করে – মিথ্যাটি বারবার বলার ফলে সত্য হয়ে উঠতে পারে।