Why is Self Assessment Important in the Workplace?

About Personal Self-Assessment :

Personal self-assessment, or a sense of individual significance and worth, can be crucial in the workplace. In the workplace, personal self-assessment refers to the characteristics that define an individual, including purpose, values, vision, goals, motivations, beliefs, and unique personality or identity.

However, it’s important to note that personal self-assessment should be balanced with humility and empathy. Excessive self-assessment can lead to arrogance, poor teamwork, and interpersonal conflicts. Therefore, while individuals need to recognize their value, it’s equally essential for them to appreciate the contributions of others and collaborate effectively within a team environment.

Reasons Why Personal Self-Assessment is Important In the Workplace:

Improves Motivation:

When individuals feel a sense of personal assessment, they are more motivated to improve communication, decision-making skills, and relationships and excel in their work. This motivation often stems from the desire to prove oneself, achieve goals, and contribute meaningfully to the organization.

Creativity and Innovation:

Personal self-assessment creates more introspection and self-awareness to know the inner self. Employees who believe in their importance like openly sharing their ideas and perspectives. It fosters a culture of creativity and innovation where individuals feel empowered to contribute their unique insights and solutions to organizational challenges.

For career Advancement:

Personal Self-assessment and a positive outlook encourage realizing possibilities and accepting challenges. Individuals with a strong sense of personal importance are often more proactive in seeking career growth and advancement opportunities, more likely to accept new challenges, and more likely to pursue professional development opportunities.

Gives Career Advancement:

Feeling personally valued and essential at work contributes to overall job satisfaction. Employees who feel appreciated and respected are likelier to be engaged in their work and committed to the organization’s goals.

Provides Resilience:

Individuals with a strong sense of personal importance can persevere in adversity and failure. Can lead themselves to greater cohesion and productivity.

ব্যক্তিগত স্ব-গুরুত্ব সম্পর্কে:

ব্যক্তিগত স্ব-গুরুত্ব, বা স্বতন্ত্র তাৎপর্য এবং মূল্যবোধ কর্মক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে, ব্যক্তিগত স্ব-গুরুত্ব বলতে উদ্দেশ্য, মূল্যবোধ, দৃষ্টি, লক্ষ্য, অনুপ্রেরণা, বিশ্বাস এবং অনন্য ব্যক্তিত্ব বা পরিচয় সহ ব্যক্তিকে সংজ্ঞায়িত করে এমন বৈশিষ্ট্যগুলিকে বোঝায়।

যাইহোক, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, ব্যক্তিগত আত্ম-গুরুত্ব,এবং নম্রতা  সহানুভূতির সাথে ভারসাম্যপূর্ণ হওয়া উচিত। অত্যধিক আত্ম-গুরুত্ব অহংকার, দুর্বল দলগত কাজ, এবং আন্তঃব্যক্তিক দ্বন্দ্বের দিকে নিয়ে যেতে পারে। অতএব, যদিও ব্যক্তিদের তাদের মূল্য চিনতে হবে, তাদের পক্ষে অন্যদের অবদানের প্রশংসা করা এবং একটি দলের পরিবেশের মধ্যে কার্যকরভাবে সহযোগিতা করা তাদের জন্য সমানভাবে অপরিহার্য।

কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তিগত স্ব-গুরুত্ব গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার কারণ:

প্রেরণা উন্নত করে:

যখন ব্যক্তিরা ব্যক্তিগত গুরুত্বের অনুভূতি অনুভব করে, তখন তারা যোগাযোগ, সিদ্ধান্ত গ্রহণের দক্ষতা এবং সম্পর্ক উন্নত করতে এবং তাদের কাজে দক্ষতা অর্জনের জন্য আরও অনুপ্রাণিত হয়। এই অনুপ্রেরণা প্রায়শই নিজেকে প্রমাণ করার, লক্ষ্য অর্জন করার, এবং সংস্থায় অর্থপূর্ণ অবদান রাখার ইচ্ছা থেকে উদ্ভূত হয়।

সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবন করে:

ব্যক্তিগত আত্ম-গুরুত্ব ভিতরের নিজেকে জানার জন্য আরও আত্মদর্শন এবং আত্ম-সচেতনতা তৈরি করে। কর্মচারীরা তাদের গুরুত্বে বিশ্বাস করে,  তারা খোলাখুলিভাবে তাদের ধারণা এবং দৃষ্টিভঙ্গি শেয়ার করতে পছন্দ করেন। এটি সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনের সংস্কৃতিকে উত্সাহিত করে যেখানে ব্যক্তিরা তাদের অনন্য অন্তর্দৃষ্টি এবং সাংগঠনিক চ্যালেঞ্জগুলির সমাধানে অবদান রাখতে ক্ষমতাবান বোধ করে।

ক্যারিয়ারে উন্নতির দেয় :

ব্যক্তিগত আত্মসম্মান এবং একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সম্ভাবনাগুলি উপলব্ধি করতে এবং চ্যালেঞ্জগুলি গ্রহণ করতে উত্সাহিত করে। ব্যক্তিগত গুরুত্বের দৃঢ় বোধের অধিকারী ব্যক্তিরা প্রায়শই ক্যারিয়ারের বৃদ্ধি এবং অগ্রগতির সুযোগ খোঁজার ক্ষেত্রে বেশি সক্রিয় থাকে। নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার এবং পেশাদার বিকাশের সুযোগগুলি অনুসরণ করার সম্ভাবনা বেশি।

কাজের সন্তুষ্টি দেয় :

কর্মক্ষেত্রে ব্যক্তিগতভাবে মূল্যবান এবং গুরুত্বপূর্ণ বোধ করা সামগ্রিক কাজের সন্তুষ্টিতে অবদান রাখে। যে কর্মচারীরা প্রশংসিত এবং সম্মানিত বোধ করে, তারা তাদের কাজে নিযুক্ত এবং সংস্থার লক্ষ্যগুলির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

স্থিতিস্থাপকতা প্রদান করে:

ব্যক্তিগত গুরুত্বের দৃঢ় বোধের অধিকারী ব্যক্তিরা প্রতিকূলতা এবং ব্যর্থতার মধ্যে অটল থাকতে পারে। নিজেদেরকে বৃহত্তর সংহতি এবং উত্পাদনশীলতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।