Lying for others—as well as damaging relationships with others—damages oneself as well. People lie to save face – to avoid conflict, to protect pride, to protect image – to avoid hurting the feelings of family members, friends, and colleagues.
It is always more successful to save a relationship by telling the truth – even if it feels risky and scary. So- it is better to stay away from lying to yourself and others.
Reasons to Lie for Others:
Lies to others in order to avoid punishment.
To protect others from harm – lies for others to maintain privacy and avoid embarrassment, and punishment.
Lies to others – because he is too embarrassed to admit the truth. For example, he owes money to others.
Asks another to receive a reward – not otherwise easily obtainable. For example, giving false testimony to get a bribe.
Talks to others to get out of awkward social situations. E.g. – Ending a telephone conversation as someone knocks on the door.
Lies to others to exert power over others by controlling targeted information. Like – lying to get votes – but has no real intention to deliver on the promises he is making to the people.
When feeling unhappy or sad about something – believes that he cannot change it. Lies to others trying to deceive themselves and others instead of accepting.
অন্যের জন্য মিথ্যা বলা- অন্যের সাথে সম্পর্কের ক্ষতির সাথে সাথে – নিজের ও ক্ষতি করে। লোকে অন্যদের মুখ বাঁচাতে- দ্বন্দ্ব এড়াতে, অহংকার রক্ষা করতে, ভাবমূর্তি সুরক্ষিত করতে – পরিবারের সদস্যদের, বন্ধুদের, সহকর্মীদের অনুভূতিতে আঘাত না করার জন্য মিথ্যা বলে।
সত্য বলার মাধ্যমে সম্পর্ক রক্ষা করা সবসময়ই বেশি সফল- যদিও ঝুঁকিপূর্ণ এবং ভীতিজনক মনে হয়। তাই- নিজের এবং অন্যদের জন্য মিথ্যা বলা থেকে দূরে থাকা ভাল।
অন্যের জন্য মিথ্যা বলার কারণ:
নিজের শাস্তি এড়ানোর উদ্দেশ্য হিসাবে অন্যের কাছে মিথ্যা কথা বলে।
অন্যের ক্ষতি রক্ষা করার জন্য – গোপনীয়তা বজায় রাখা এবং বিব্রতবোধ, শাস্তি এড়াতে অন্যের জন্য মিথ্যা কথা বলে।
অন্যের কাছে মিথ্যা কথা বলে – কারণ, সত্যকে স্বীকার করতে সে খুব বিব্রত বোধ করে। যেমন- তার অন্যের কাছে দেনা রয়েছে।
অন্যথায় সহজে প্রাপ্তযোগ্য নয় – এমন কোনও পুরষ্কার পাওয়ার জন্য অন্যের কাছে বলে। যেমন- ঘুষ পাওয়ার জন্য মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়।
বেমানান সামাজিক পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে অন্যের কাছে কথা বলে। যেমন – কেউ দরজায় কড়া নাড়ছে বলে টেলিফোনে কথোপকথন শেষ করে।
লক্ষ্যযুক্ত তথ্য নিয়ন্ত্রণ করে অন্যের উপর ক্ষমতা প্রয়োগ করতে অন্যের কাছে মিথ্যা বলে। যেমন- ভোট লাভের জন্য মিথ্যা বলছেন- তবে জনগণকে যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন তা করার বিষয়ে তার কোনও আসল উদ্দেশ্য নেই।
যখন কিছু দ্বারা অসন্তুষ্ট বা দু: খিত মনে করে- বিশ্বাস করে যে, সে এটি পরিবর্তন করতে পারে না। গ্রহণ করার পরিবর্তে নিজেকে এবং অন্যকে প্রতারণার চেষ্টা করে অন্যের কাছে মিথ্যা বলে।
