About "Unfair Earnings" in Bangladesh

Earning large amounts of money without doing traditional work, known as "unfair earnings", leads to an unequal income distribution among the country's population: the more unbalanced the distribution, the greater the income inequality. Bangladesh's rapid growth of " unfair earnings" is fueled by corruption in law enforcement agencies, inadequate education, declining social values, and deteriorating economic conditions.

"Irresponsible earning" generally refers to people who earn money outside conventional career or business paths, often without the necessary qualifications, formal education, or identifiable skills. Here is a summary of the reasons behind the growth of this phenomenon in Bangladesh:

Reasons for the Rapid Increase in the Number of People Earning Income Unfairly in Bangladesh

Corruption and Law Enforcement

In Bangladesh, weak law enforcement and widespread corruption create an environment where unethical practices can thrive. This allows individuals to pursue unreasonable income without traditional means, and as a result, people are losing their morality, patience, and humanity.

Poor Education System

The lack of access to quality education means many individuals do not acquire the skills necessary for formal employment, pushing them towards poor alternative income sources. For unfair earnings in Bangladesh, people are becoming, saying something, and then doing something else to earn.

Unemployment and Underemployment

Economic challenges, including rising unemployment and underemployment in various sectors, have driven many individuals to pursue unconventional sources of income. As the job market becomes more volatile, many turn to illegal income-generating activities that are less connected to conventional reasons or qualifications. With limited opportunities, job seekers adapt to their circumstances by exploring various ways to increase income, from gang work to simple, unethical income-generating ventures.

Lack of Access to Skills Development

In Bangladesh, many individuals lack access to quality education or vocational training programs. With limited opportunities to gain specialized skills, young people turn to available unskilled jobs to make ends meet. These jobs don’t require formal qualifications and tend to offer more easily accessible income.

Lack of Integrity, Patience, and Respect

In Bangladesh, because of unfair earnings, people are becoming monsters, very evil-behaved, cruel, with a scary culture, hard to know what he is doing and what they will do next! People are losing their integrity, patience, respect, and sense of order in families, communities, and society to earn unreasonable amounts of money.

Abnormal Ambition, Unfair and Illegal Acts

In Bangladesh, the tendency of individuals to engage in unethical behavior for unjust money is increasing. This change leads to a worrying culture characterized by cruelty, aggression, and unpredictability. To accumulate unjust wealth, people harbor abnormal ambitions, engaging in various unfair and illegal acts without moral judgment, which harm themselves and others.

Desire for Quick Financial Gains

In Bangladesh, the pursuit of quick financial gains has created abnormal ambitions that encourage individuals to engage in illegal, unethical acts like bribery without moral consideration. This not only harms them but also negatively impacts others in their community. Such actions endanger the integrity of various systems and harm the people themselves and the larger community. Ultimately, this relentless pursuit of wealth at any cost erodes trust and stability, resulting in far-reaching negative consequences for society.

Conclusion

Undoubtedly, unjust earnings seriously threaten families, communities, society, and the new generation. Parents, governments, politicians, educators, businessmen, professionals, and the young generation must adopt an integrated approach to reducing the abovementioned problems. Otherwise, Bangladesh's development will be like moving forward with the back door closed due to the deterioration of moral, social, economic, and humanitarian imbalances.

বাংলাদেশে "অন্যায্য উপার্জন" সম্পর্কে

"অন্যায্য উপার্জন" নামে পরিচিত ঐতিহ্যবাহী কাজ না করে প্রচুর পরিমাণে অর্থ উপার্জন দেশের জনসংখ্যার মধ্যে অসম আয় বন্টনের দিকে পরিচালিত করে: বন্টন যত বেশি ভারসাম্যহীন হবে, আয় বৈষম্য তত বেশি হবে। বাংলাদেশে, "অন্যায্য উপার্জনকারী" মানুষের দ্রুত বৃদ্ধির পেছনে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিতে দুর্নীতি, অপর্যাপ্ত শিক্ষা, সামাজিক মূল্যবোধের অবনতি এবং অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি জড়িত।

"অযৌক্তিক উপার্জন" বলতে সাধারণত এমন লোকদের বোঝায় যারা প্রচলিত ক্যারিয়ার বা ব্যবসায়িক পথের বাইরে অর্থ উপার্জন করে, প্রায়শই প্রয়োজনীয় যোগ্যতা, আনুষ্ঠানিক শিক্ষা বা শনাক্তযোগ্য দক্ষতা ছাড়াই। বাংলাদেশে এই ঘটনার প্রবৃদ্ধির পিছনের কারণগুলির একটি সারসংক্ষেপ এখানে দেওয়া হল:

বাংলাদেশে অন্যায্যভাবে আয়কারী মানুষের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধির কারণ

দুর্নীতি এবং আইন প্রয়োগ

বাংলাদেশে, দুর্বল আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং ব্যাপক দুর্নীতি এমন একটি পরিবেশ তৈরি করে যেখানে অনৈতিক অনুশীলনগুলি বিকশিত হতে পারে। এর ফলে ব্যক্তিরা ঐতিহ্যবাহী উপায় ছাড়াই অযৌক্তিক আয়ের পিছনে ছুটতে পারে এবং ফলস্বরূপ, লোকেরা তাদের নৈতিকতা, ধৈর্য এবং মানবতা হারাচ্ছে।

দুর্বল শিক্ষা ব্যবস্থা

মানসম্মত শিক্ষার অভাবের ফলে অনেক ব্যক্তি আনুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করতে পারে না, যা তাদেরকে দুর্বল বিকল্প আয়ের উৎসের দিকে ঠেলে দেয়। অন্যায্য উপার্জনের জন্য, বাংলাদেশে, মানুষ উপার্জনের জন্য কিছু বলছে এবং তারপর অন্য কিছু করছে।

বেকারত্ব এবং স্বল্প কর্মসংস্থান

বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব এবং স্বল্প কর্মসংস্থান সহ অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জগুলি অনেক ব্যক্তিকে অপ্রচলিত আয়ের উৎস অনুসরণ করতে চালিত করেছে। চাকরির বাজার আরও অস্থির হয়ে উঠার সাথে সাথে, অনেকেই প্রচলিত কারণ বা যোগ্যতার সাথে কম সংযুক্ত অবৈধ উপার্জনকারী কার্যকলাপের দিকে ঝুঁকছে। সীমিত সুযোগের মুখোমুখি চাকরিপ্রার্থীরা, গ্যাং ওয়ার্ক থেকে শুরু করে সহজ, অনৈতিক আয়ের উদ্যোগে আয় বৃদ্ধির বিভিন্ন উপায় অন্বেষণ করে তাদের পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিচ্ছে।

দক্ষতা উন্নয়নে প্রবেশাধিকারের অভাব

বাংলাদেশে, অনেক ব্যক্তির মানসম্পন্ন শিক্ষা বা বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির অ্যাক্সেসের অভাব রয়েছে। বিশেষ দক্ষতা অর্জনের সীমিত সুযোগের কারণে, তরুণরা জীবনযাপনের জন্য উপলব্ধ অদক্ষ চাকরির দিকে ঝুঁকে পড়ে। এই চাকরিগুলির জন্য আনুষ্ঠানিক যোগ্যতার প্রয়োজন হয় না এবং এগুলি আরও সহজে অ্যাক্সেসযোগ্য আয়ের প্রবণতা তৈরি করে।

সততা, ধৈর্য এবং শ্রদ্ধার অভাব

বাংলাদেশে, অন্যায্য উপার্জনের জন্য, মানুষ দানব হয়ে উঠছে, অত্যন্ত দুষ্ট আচরণকারী, ভয়ঙ্কর সংস্কৃতির সাথে নিষ্ঠুর, সে কী করছে এবং পরবর্তীতে সে কী করবে তা জানা কঠিন! অযৌক্তিক পরিমাণ অর্থ উপার্জনের জন্য মানুষ পরিবার, সম্প্রদায় এবং সমাজে তাদের সততা, ধৈর্য, ​​শ্রদ্ধা এবং শৃঙ্খলার বোধ হারাচ্ছে।

অস্বাভাবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, অন্যায্য এবং অবৈধ কাজ

বাংলাদেশে অন্যায্য অর্থের জন্য ব্যক্তিদের অনৈতিক আচরণে জড়িত হওয়ার প্রবণতা ক্রমবর্ধমান। এই পরিবর্তনের ফলে নিষ্ঠুরতা, আগ্রাসন এবং অনির্দেশ্যতার বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি উদ্বেগজনক সংস্কৃতির দিকে পরিচালিত করছে । অন্যায্য উপার্জনের জন্য, লোকেরা আর্থিক লাভের ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা পোষণ করছে, নৈতিক বিচার ছাড়াই সমস্ত অন্যায্য, অবৈধ কাজ করছে, যা নিজেদের এবং অন্যদের ক্ষতি করে।

দ্রুত আর্থিক লাভের আকাঙ্ক্ষা

বাংলাদেশে, দ্রুত আর্থিক লাভের পিছনে ছুটায় অস্বাভাবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছে যা ব্যক্তিদের নৈতিক বিবেচনা ছাড়াই ঘুষের মতো অবৈধ,অনৈতিক কাজ করতে উৎসাহিত করে। এটি কেবল তাদের ক্ষতি করে না বরং তাদের সম্প্রদায়ের অন্যদের উপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এই ধরনের কর্ম শুধুমাত্র বিভিন্ন সিস্টেমের অখণ্ডতাকে বিপন্ন করে না বরং জনগণের নিজের এবং বৃহত্তর সম্প্রদায়ের ক্ষতি করে। পরিশেষে, যে কোনো মূল্যে সম্পদের এই নিরলস সাধনা আস্থা ও স্থিতিশীলতাকে নষ্ট করে, যার ফলে সামগ্রিকভাবে সমাজের জন্য সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক পরিণতি হয়।

উপসংহার

সন্দেহ নেই অন্যায্য উপার্জন পরিবার, সম্প্রদায়, সমাজ এবং নতুন প্রজন্মের জন্য গুরুতর শঙ্কা। অবিলম্বে অভিভাবক, সরকার, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী এবং তরুণ প্রজন্মের উপরে উল্লিখিত সমস্যাগুলি কমানোর জন্য সমন্বিত পন্থা অবলম্বন করা প্রয়োজন । অন্যথায়, নৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, মানবতাবাদী ভারসাম্যহীনতার অবনতির কারণে বাংলাদেশের উন্নয়ন হবে পিছনের দিকের দরজা বন্ধ করেতে করেতে এগিয়ে যাওয়ার মতো।